Skip to main content

একাদশ জাতীয় সংসদের নতুন মন্ত্রী পরিষদের ছবি সহ নামের তালিকা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর টানা তৃতীয়বারের মতো মন্ত্রিসভা গঠন করলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এরই মধ্যে শপথ নিলেন নতুন মন্ত্রীরা। 

এবারের ৪৬ সদস্যের মন্ত্রীসভায় স্থান পেয়েছে বেশ কয়েকজন নতুন মুখ।  এবার মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৪ জন মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী এবং ৩ জন উপমন্ত্রীর নিয়ে গঠন করল তার মন্ত্রীসভা। 

২৪ জন পূর্ণ মন্ত্রীদের নামের তালিকা:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ দায়িত্ব ছাড়াও যে কয়টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন তা হচ্ছে : মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ


০১. স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব আসাদুজ্জামান খান কামাল

০২. পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব এ. কে আব্দুল মোমেন

০৩. অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব আহম মুস্তফা কামাল

০৪. তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব মোহাম্মদ হাসান মাহমুদ

০৫. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাবা ডা. দীপু মনি

০৬. আইন বিচার ও সংসদ বিষয় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব আনিসুল হক

০৭. মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব আ ক মোজাম্মেল হক

০৮. সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব ওবায়দুল কাদের

০৯. কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব মো. আব্দুর রাজ্জাক

১০. স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব মো. তাজুল ইসলাম

১১. পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব এম এ মান্নান

১২. শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন

১৩. বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব গোলাম দস্তগির গাজী

১৪. স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব জাহিদ মালিক

১৫. খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন বাবু সাধন চন্দ্র মজুমদার

১৬. বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব টিপু মুনশি 

১৭. সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব নুরুজ্জামান আহমেদ

১৮. গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব শ ম রেজাউল করিম

১৯. পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব মো. শাহাব উদ্দিন

২০. পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব/বাবু বীর বাহাদুর উশেসিং

২১. ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব সাইফুজ্জামান চৌধুরী

২২. রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব মো. নুরুল ইসলাম সুজন

২৩. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব ইয়াফেস ওসমান (টেকনোক্র্যাট ) 

২৪. ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হলেন জনাব মোস্তফা জব্বার (টেকনোক্র্যাট )

১৯ জন প্রতিমন্ত্রীদের নামের তালিকা:

০১. শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব কামাল আহমেদ মজুমদার  

০২.প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব ইমরান আহমেদ  

০৩.যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব জাহিদ আহসান রাসেল 

০৪. বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব নসরুল হামিদ

০৫.মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব আশরাফ আলী খান খসরু 

০৬. শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাবা মন্নুজান সুফিয়ান

০৭. নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব খালিদ মাহমুদ চৌধুরী 

০৮. প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব জাকির হোসেন  

০৯. পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব শাহরিয়ার আলম 

১০. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব জুনায়েদ আহমেদ পলক  

১১. জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব ফরহাদ হোসেন 

১২. স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন বাবু স্বপন ভট্টাচার্য 

১৩.পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব জাহিদ ফারুক 

১৪. স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব মো. মুরাদ হাসান  

১৫ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব শরীফ আহমেদ 

১৬. সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব কে এম খালিদ  

১৭. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব এনামুর রহমান  

১৮. বিমান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব মাহবুব আলী 

১৯. ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন জনাব শেখ মো. আবদুল্লাহ (টেকনোক্র্যাট )


৩ জন উপমন্ত্রীদের নামের তালিকা:

০১. পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপমন্ত্রী হলেন জনাবা হাবিবুন নাহার, 

০২. পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপমন্ত্রী হলেন জনাব এ কে এম এনামুল হক শামীম 

০৩. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপমন্ত্রী হলেন মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল


এবারের মন্ত্রী সভার কোন মন্ত্রীকে আপনার কেমন লাগে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না, আর সবার সাথে শেয়ার করে সবাই কে জানতে সাহায্য করুন। 

ভিডিও টি দেখতে নিচের ভিডিও এর উপর ক্লিক করুন 

Comments

Popular posts from this blog

Bangladeshi Passport Renew System.

বাংলাদেশী পাসপোর্ট রিনিউ পদ্ধতি। আমরা যারা দেশের বাহিরে অর্থাৎ প্রবাসে থাকি অথবা দেশের বাহিরে ভ্রমণ করে থাকি আমাদের কাছে পাসপোর্টটি অতি মূল্যবান বস্তু। আমরা সবাই জানি আমাদের পাসপোর্ট এর একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে, যা বর্তমানে বাংলাদেশে ৫বছর। খুব শিগ্রই হয়ত আমরা ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট পাবো। কিন্তু বর্তমানে আমাদেরকে ৫বছর পর পর পাসপোর্ট রিনিউ করতে হয়। আমাদের অনেকরই এই পাসপোর্ট রিনিউ এর পদ্ধতি জানা না থাকার কারণে পরতে হয় অনেক ঝামেলায়। কিন্তু পদ্ধতি জানা থাকলে খুব সহজে এই কাজটি সম্পাদন করতে পারবেন। আপনি দেশ অথবা দেশের বাহিরে যেখান থেকেই পাসপোর্ট রিনিউ করেন না কেন, আপনাকে প্রথমে বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিসের নির্দিষ্ট ব্যাংক এর ব্যাংক একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ (ফি) জমা দিতে হবে। আমি নিচে বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিসের নির্ধারিত কিছু দেশের ব্যাংকের নাম অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং ফি দিয়ে দিলাম। নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ (ফি) জমা করার পর আপনাকে একটি ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমটি সাথে আপনাকে ব্যাংক অর্থ (ফি) জমার রশিদ , পুরানো পাসপোর্ট এর ফটোকপি , পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে জিডি কপি (থ

ট্রাভেল পাশ বা ট্রাভেল পারমিট

মালয়েশিয়া থেকে ট্রাভেল পাশ বা ট্রাভেল পারমিট বিস্তারিত।  ট্রাভেল পারমিট এবং স্পেশাল পাশ সম্পূর্ণ আলাদা। স্পেশাল পাস দেয় মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন। ট্রাভেল পারমিট (টিপি) দেয় বাংলাদেশ হাইকমিশন। ট্রাভেল পারমিট সম্পর্কে তথ্য নিম্নে দেওয়া হলোঃ ট্রাভেল পারমিটঃ  এটি মূলত পাসপোর্টের বিকল্প হিসেবে সাময়িক ব্যবস্থা। এটির মেয়াদ ৯০ দিন। বিদেশ ভ্রমণকারীকে বা অবস্থানকারীকে শুধু দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য জরুরী হিসেবে দেওয়া হয়। ট্রাভেল পারমিট দেওয়ার আগে পাসপোর্টের মতোই সব তথ্য যাচাই করে দেওয়ার বিধান রয়েছে। প্রবাসে এটি দেওয়ার একমাত্র কর্তৃপক্ষ বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশন।  ক) ট্রাভেল পারমিট পাওয়ার শর্তঃ যাদের বাংলাদেশের পাসপোর্ট আছে কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়েছে, হারিয়ে গেছে বা নষ্ট হয়েছে তাদের জন্য সহজ। আবেদনের সাথে সেই পুরানো বা হারিয়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়া পাসপোর্টের তথ্য বা ফটোকপি দিতে হবে। পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে আইন অনুযায়ী অবশ্যই পুলিশ রিপোর্ট করে আবেদনের সাথে দিতে হবে, অর্থাৎ এটাই প্রমাণ যে পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে। তাহলে একদিনেই ট্রাভেল পারমিট (টিপি) পাবেন।  আর যাদের কখনই পাসপোর্ট ছিলো না তাদের সময়